২। স্থানীয় জাত থেকে বাছাই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে এ জাতটি উদ্ভাবন করা হয়েছে।
৩। প্রতিটি গাছ থেকে বছরে ৭৫-৯৫ টি নারিকেল পাওয়া যায়।
৪। ফল মাঝারী আকারের ও ডিম্বাকৃতির।
৫। এ জাতটি কান্ড ঝরা রোগ সহনশীল। তেলের পরিমান ৫৫-৬০%।
চাষাবাদ পদ্ধতিঃ
১ । বপনের সময়
: মধ্য জ্যৈষ্ঠ থেকে মধ্য আশ্বিন (জুন থেকে সেপ্টেম্বর) মাস নারিকেল চারা রোপণের উপযুক্ত সময়।
লাইন থেকে লাইন এবং গাছ থেকে গাছের দূরত্ব ৮ মিটার করে রাখা দরকার। প্রতি একরে ৬৩ টি চারা রোপণ করা যায়।
২ । মাড়াইয়ের সময়
: ফুল ফোটার ১১-১২ মাস পর ফল সংগ্রহের উপযোগী হয়। ডাব হিসেবে খাওয়ার জন্য ৫-৭ মাস বয়সী ফল সংগ্রহ করা হয়। সারা বছরই কম বেশী নারিকেল সংগ্রহ করা যায়। তবে বছরে দু’বার (ফাল্গুন-জ্যৈষ্ঠ) এবং (ভাদ্র-কার্তিক) মাসে বেশীর ভাগ গাছ থেকে নারিকেল সংগ্রহ করা হয়।
৩ । গর্তের আকার
: ২ হাত × ২ হাত × ২ হাত,
গর্ত করার পর প্রতি গর্তে টিএসপি সার ২৫০ গ্রাম, এমওপি সার ৪০০ গ্রাম, জিংক সালফেট (দস্তা) ১০০ গ্রাম, বরিক এসিড ৫০ গ্রাম ও গোবর ২০-৩০ কেজি প্রয়োগ করতে হয়।