বারোমাসি তরমুজ চাষে কৃষক নাসিরের সফলতা

কুষ্টিয়া জেলার দৌলতপুর উপজেলায় তামাক চাষের প্রভাব থাকলেও কৃষক মো: নাসির উদ্দীন তামাকের বিকল্প হিসেবে এবার ১০ বিঘা জমিতে চাষ করেছেন অসময়ের তরমুজ। একজন সফল কৃষক হিসেবে শুধু দৌলতপুরে নয়, পরিচিতি আছে সমগ্র জেলায়। অসময়ের এ মিষ্টি তরমুজ চাষে মুখে হাসি ফুটেছে কৃষক নাসিরের। অসময়ের তরমুজটি তাইওয়ানের যা চাষ হচ্ছে বাংলাদেশে। এই তরমুজটি মাত্র ৬০ দিনে বিক্রয় উপযুক্ত হয়। তিনি জানান বিঘা প্রতি খরচ ৪০ হাজার টাকা  হয়েছে এবং  বিক্রি  করেছেন এক লাখ টাকার উপরে। এবছর তিনি জেসমিন ২ এবং ব্লাক বক্স জাতের তরমুজ চাষ করেন। গ্রীষ্মরে প্রচণ্ড তাপদাহরে মাঝে এবছর মাহে রমজান শুরু হয়ছে।ে পবত্রি রমজানরে ইফতারতিে রসালো ফল তরমুজ রোজদাররে রসনা তৃপ্তরি জন্যে ভারি মজাদার খাবার।  রমজান মাসকে সামনে রখেে তিনি ১০ বঘিা জমতিে স্বল্প ময়োদী তাইওয়ানী জাতরে ব্লাক বক্স তরমুজ চাষ করনে। পরম মমতায় আর চরম পরর্চিযার সবটুক নর্যিাস ঢলেে তরমুজ খতেরে পরর্চিযা করছেনে । এবার তমেন প্রকৃতকি র্দূযােগ  না হওয়ায়  প্রতি বঘিা জমি থকেে ৬০ থকেে ৭০ হাজার টাকা লাভ হয়ছে। ঢাকার কারওয়ান বাজারের ব্যবসায়ীরা  ১৬০০ থকেে ২০০০  টাকা মণ দরে সব তরমুজ মাঠ  থেকে কিনছে। আগামীতে অনান্য কৃষকেরো তামাক চাষ ছড়েে অসময়রে তরমুজ চাষ করবেন বলে  আশাবাদী।